অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াস’ ভারতের ওড়িশায় আঘাত হেনেছে। রাজ্যের বালেশ্বরের কাছে ধামড়ায় ঘণ্টায় ১৩০-১৪০ কি.মি বেগে আছড়ে পড়তে শুরু করেছে এটি। আগামী ৩ ঘণ্টা ধরে এই চলবে বলে জানিয়েছে ভারতের
২৬ মে বিকাল বা সন্ধ্যায় আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ইয়াস। সেসময় পূর্ণিমা থাকায় জলোচ্ছ্বাস হওয়ার আশঙ্কার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এখন পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের গতিমুখ ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও উড়িষ্যার দিকে।
তীব্র গরমে উষ্ঠাগত হয়ে উঠেছে নগরবাসীর জীবন। ঘরে বাইরে গরমে ঘুম নেই সাধারণ মানুষের। এখন একমাত্র ভরসা বঙ্গোপসাগরে থাকা ঘূর্ণিঝড় ইয়াস। এই গরম থেকে সোমবারই স্বস্তি মিলতে পারে জানিয়ে আবহাওয়া
পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি ঘণীভূত হয়ে একই এলাকায় ঘূর্ণীঝড় ‘ইয়াস’-এ পরিণত হয়েছে। সমুদ্র বন্দর সমূহকে ২ (দুই) নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। বাংলাদেশ
গত সোমবারের তুলনায় আজ (২৭ এপ্রিল) গরমের তীব্রতা কিছুটা কম। গরমের তীব্রতা কমার সঙ্গে দেশের ৫ বিভাগে আগামী ২৪ ঘণ্টায় কালবৈশাখীর ঝড়বৃষ্টি বয়ে যেতে পারে। মঙ্গলবার (২৭ এপ্রিল) সন্ধ্যা ছয়টা
করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে প্রথম দফার সাত দিনের ‘লকডাউনের’ ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে রাজধানীর বায়ুমণ্ডলে। এই সময়ে ঢাকা শহরের বায়ুদূষণ কমেছে প্রায় ৪৫ শতাংশ। স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) করা জরিপে
জলবায়ু পরিবর্তনে সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর অন্যতম বাংলাদেশ। এখন এ দেশটিই বাতাসে মিথেন নিঃসরণে বড় ভূমিকা রাখছে বলে মনে করা হচ্ছে। এটি একটি গ্রিনহাউজ গ্যাস, যা প্রথম দুই দশকে কার্বন-ডাই
ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, তীব্র কালবৈশাখী ঝড়সহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ এপ্রিলে আঘাত হানার আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তাপমাত্রা যেতে পারে ৪০ ডিগ্রির উপরে। এ মাসের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে এমন তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।